অনন্যা পাণ্ডের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকে আদিত্য রয় কপূরের ব্যক্তিগত জীবন চর্চায়। বিচ্ছেদের পরে নাকি প্রাক্তন প্রেমিককে প্রায় ১০০ বার ফোন করেও সাড়া পাননি অনন্যা। দীর্ঘ দিন বিষণ্ণ ছিলেন তিনি। অবশেষে অম্বানীদের কর্মী ওয়াকার ব্ল্যাঙ্কোর প্রেমে পড়েন অভিনেত্রী। উল্টো দিকে আদিত্যের প্রেম নিয়েও কাটাছেঁড়া জারি রয়েছে। বিশেষ করে ‘মেট্রো ইন দিনো’ ছবিতে সারা আলি খানের সঙ্গে জুটি বেঁধে চর্চায় উঠে আসেন তিনি।
ছবির প্রচারে আদিত্যের সঙ্গে ‘অতি ঘনিষ্ঠ’ ভাবেই দেখা গিয়েছে সারাকে, মনে করেছেন নেটাগরিকেরা। কর্ণ জোহরের অনুষ্ঠানে সারা অবশ্য আগেই অনন্যাকে জানিয়ে দিয়েছিলেন, বন্ধুর প্রাক্তনের দিকে তিনি তাকাবেন না, এমন কথা দিতে প্রস্তুত নন। অনুরাগ বসু পরিচালিত ছবির প্রচারেও তাই বার বার আদিত্যের সঙ্গেই দেখা যায় তাঁকে। কখনও তিনি আদিত্যের সঙ্গে খুনসুটিতে ব্যস্ত। কখনও আবার আদিত্যের হাতে হাত রেখে প্রচারে। এই সব নিয়ে সাক্ষাৎকারে মুখ খুলেছেন আদিত্য নিজেই।
আদিত্য ছবিতে সারার সঙ্গে রসায়ন নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, “রসায়ন এমন একটা বিষয় যেটা আগে থেকে বসে পরিকল্পনা করে তৈরি করা যায় না। এটা তো কোনও জাদু নয়। হয় রসায়ন থাকবে, না হয় থাকবে না। এ বার বাকিটা দর্শক কী ভাবে দেখবে তার উপর। ছবির গল্প ও পরিচালকের উপরেও অনেক কিছু নির্ভর করে।”
এই ছবির মাধ্যমে সারাকে আরও কাছ থেকে চিনেছেন বলেও জানান আদিত্য। তিনি বলেন, “আমাদের আগে পরিচিতি ছিল না। সামাজিক ভাবে চিনতাম মাত্র পরস্পরকে। ছবির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা একসঙ্গে সময় কাটিয়ে অন্য ভাবে সারাকে চিনেছি। কাজের ক্ষেত্রে সারার বিষয়ে সব কিছু জেনে ফেলেছি। ছবির প্রচারে আরও বেশি সময় কাটিয়েছি। প্রচারের সময়ে আর চরিত্র নয়। নিজেদের মতো করে পরস্পরকে চিনেছি।”
ছবির প্রচারে আদিত্যের সঙ্গে ‘অতি ঘনিষ্ঠ’ ভাবেই দেখা গিয়েছে সারাকে, মনে করেছেন নেটাগরিকেরা। কর্ণ জোহরের অনুষ্ঠানে সারা অবশ্য আগেই অনন্যাকে জানিয়ে দিয়েছিলেন, বন্ধুর প্রাক্তনের দিকে তিনি তাকাবেন না, এমন কথা দিতে প্রস্তুত নন। অনুরাগ বসু পরিচালিত ছবির প্রচারেও তাই বার বার আদিত্যের সঙ্গেই দেখা যায় তাঁকে। কখনও তিনি আদিত্যের সঙ্গে খুনসুটিতে ব্যস্ত। কখনও আবার আদিত্যের হাতে হাত রেখে প্রচারে। এই সব নিয়ে সাক্ষাৎকারে মুখ খুলেছেন আদিত্য নিজেই।
আদিত্য ছবিতে সারার সঙ্গে রসায়ন নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন, “রসায়ন এমন একটা বিষয় যেটা আগে থেকে বসে পরিকল্পনা করে তৈরি করা যায় না। এটা তো কোনও জাদু নয়। হয় রসায়ন থাকবে, না হয় থাকবে না। এ বার বাকিটা দর্শক কী ভাবে দেখবে তার উপর। ছবির গল্প ও পরিচালকের উপরেও অনেক কিছু নির্ভর করে।”
এই ছবির মাধ্যমে সারাকে আরও কাছ থেকে চিনেছেন বলেও জানান আদিত্য। তিনি বলেন, “আমাদের আগে পরিচিতি ছিল না। সামাজিক ভাবে চিনতাম মাত্র পরস্পরকে। ছবির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা একসঙ্গে সময় কাটিয়ে অন্য ভাবে সারাকে চিনেছি। কাজের ক্ষেত্রে সারার বিষয়ে সব কিছু জেনে ফেলেছি। ছবির প্রচারে আরও বেশি সময় কাটিয়েছি। প্রচারের সময়ে আর চরিত্র নয়। নিজেদের মতো করে পরস্পরকে চিনেছি।”